ROBIN RAHMAN

Videos

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Thursday, August 25, 2016

★ভালোবাসার উপহার★

- খবরদার একদম ঘরে ঢুকবে না, বাইরে দাঁড়িয়ে থাক । -- তাহলে দরজা খুলেছ কেন ? -- দরজা খুলেছি তোমাকে দেখার জন্য । -- আমার অপরাধটা কি বলবে তো ? -- তোমার কাছে ঘড়ি আছে ? -- আছে তো -- টাইম দেখ কয়টা বাজে -- দশটা টা বাজে মাত্র -- অফিস ছুটি হয়েছে কয়টায় ? -- কয়টায় আবার পাঁচটায় -- তাহলে এতো দেরি হলো কেন ? -- ইয়ে মানে রাস্তায় অনেক জ্যাম ছিল -- জ্যাম ছিল না অন্য কোন মেয়ের সাথে টাঙ্কি মেরে আসলা । -- ছিঃ ছিঃ ছিঃ তুমি এই সব কথা বলতে পারলা । তুমি না আমার ময়না পাখি...

সাইকো

-আসতে পারি? মোটা ফ্রমের চশমাটা চোখের দিকে আরেকটু এগিয়ে আসিফ দরজার কাছেই দাঁড়িয়ে আছে। নিপা তার রুমে বসে হুমায়ন আহমেদের একটা উপন্যাস পড়ছিল। বই থেকে চোখ উঠিয়ে আসিফকে দেখে বিছানা থেকে নেমে এল। আসিফের সামনে এসে বলল -স্যার। ভেতরে আসুন। . আসিফ দরজা পার হয়ে নিপার রুমে ঢুকল। নিপা চেয়ার এগিয়ে দিল। আসিফ চেয়ারে বসতেই, নিপা আরেকটি চেয়ার টেনে বসল। আসিফকে দেখে মাঝে মাঝে নিপা অবাক হয়। একজন মানুষ এএতটা নম্র, ভদ্র কিভার হতে পারে! যেমন তার ব্যাবহার, তেমন তার কথাবার্তা। . -তো,...

কেউ ভাল না বাসলে

_____ পূর্ণেন্দু পত্রী কেউ ভাল না বাসলে আর লিখব না কবিতা। কত ভালবাসা ছিল বাল্যকালে। পুকুর ভর্তি এলোচুলের ঢেউ কলমীলতায় কত আলপনা কত লাজুক মুখের শালুক যেন সারবন্দী বাসরঘরের বৌ। এক একটা দুপুর যেন রূপসীর আদুল গা রাত্রি কারো চিকন চোখের ইশারা। সর্বনাশের ভিতরে কত ছোটাছুটি ছিল বাল্যকালে জ্যোৎস্নার আঁচল ধরে কত টানাটানি ছিল বাল্যকালে জরির পাড় বসানো কত দিগদিগন্ত ছিল বাল্যকালে। কেউ ভাল না বাসলে আর লিখব না কবি...

কথোপকথন- ২

––– পুর্ণেন্দু পত্রী এতো দেরী করলে কেন? সেই কখন থেকে অপেক্ষা করছি। - কি করবো বলুন ম্যাডাম? টিউশনি শেষ করে বাইরে তখন ঝুম বৃষ্টি। আমার জন্যে তো আর গেইটের বাইরে মার্সিডিজ দাঁড়িয়ে থাকে না যে ড্রাইভারের কুর্নিশ নিতে নিতে হুট করে ঢুকে পড়বো। তাই ঝুম বৃষ্টি মাথায় নিয়ে, কাদা-জল ভেঙ্গে, গরীবের গাড়ি মানে দু’পায়ের উপর ভরসা করেই আসতে হয় আপনার আমন্ত্রণ রক্ষা করতে। তবে আজ রিক্সায় করে এসেছি নইলে একেবারে কাকভেজা হয়ে যেতাম। রিক্সা খুঁজে পেতেই যা দেরী হলো। : ইস্...

হাজার বর্ষ আগে

___ জীবনানন্দ দাশ সেই মেয়েটি এর থেকে নিকটতর হ'লো না; কেবল সে দূরের থেকে আমার দিকে একবার তাকালো আমি বুঝলাম চকিত হয়ে মাথা নোয়ালো সে কিন্তু তবুও তার তাকাবার প্রয়োজন—সপ্রতিভ হয়ে সাত—দিন আট—দিন ন—দিন দশ সমস্ত চোখ দিয়ে আমাকে নিদিষ্ট করে অপেক্ষা করে-- অপেক্ষা করে সেই মেয়েটি এর থেকে নিকটতর হ'লো না; কারণ আমাদের জীবন পাখিদের মতো নয় যদি হ'ত সেই মাঘের নীল আকাশে আমি তাকে নিয়ে একবার ধবলাটের সমুদ্রের দিকে চলতাম গাঙশালিখের মতো আমরা দু'টিতে আমি কোন এক পাখির জীবনের...

কালো ছায়া

কালো মেঘ ছেয়ে গেছে নীল আকাশটা জুড়ে, আঁধার যেন গ্রাস করেছে শূন্যের বুকটা ছিঁড়ে। নিস্তব্ধ হয়েছে কেন বিষন্ন এই পৃথিবী? কেন আজ হারিয়েছে তার মাধুর্য সবই? বাতাস যেন ভুলেছে তার অবিরাম পথ চলা, কঠোর হাতে কে করছে এই নিষ্ঠুর লীলাখেলা? ক্লান্ত পথিক হেঁটে যেতে বিমর্ষ চোখে চায়- একটু আশার আলো যদি কোথাও খুঁজে পায়! থেমে গেছে কেন আজ পাখিদের কলরব? আকাশ কেন হয়েছে আজ কেবলি নিশ্চুপ নীরব? পথিক ভাবে হঠাৎ আজ কে করলো দ্রোহ? উত্তর না পেয়ে তার ভেঙ্গে গিয়েছে মোহ। নিরব রাস্তা...

Wednesday, August 24, 2016

অনুভূতি

তুমি বিহিন রাত গুলো বড়ই অসহায়। দিনগুলো একটা বোবা মানুষের মতো। যে সবাইকে নিজের আকুতিটা বোঝাতে পারে না। একটা মানুষ এতোটা সার্থপর কীভাবে হতে পারে সেটা হয়ত তোমাকে না দেখলে বুঝতাম না। কেনো এমন করলে তুমি। তোমার কী একটুও ভালোবাসা ছিলোনা আমার প্রতি নাকি সবই কিছুটা দিনের মায়া ছিলো । তোমার জিবনটা একটা পেন্সিলে আকা জীবনের মতো ছিলো হয়ত। যেটাকে রাবার দিয়ে মুছে ফেলেছো তাইনা? সত্যিই তুমি ছাড়া আমি অসহায় এটা কি বুঝ না। সেদিনের কথা গুলো কি তোমার মনে পড়ে না। আচ্ছাহ...

আমার শূন্য আকাশ

আধো আলো আধো ছায়া। নির্জন চারদিক। রাত ১০টা বাজে। আশিক বড় একটা বট গাছের নিচে বসে আছে। সামনে একটা বাড়ি। বাড়িটা খুব সুন্দর করে সাজানো। পুরো বাড়ি জুরে ছোট ছোট মরিচ বাতি। লাল নীল হলুদ মরিচ বাতিগুলো জ্বলছে...তার সাথে জ্বলছে আশিকের বাম পাশে থাকা টকটকে লাল হৃদপিণ্ডটাও। আশিক বিশেষ একজনের জন্য অপেক্ষা করছে...কিন্তু সে এখনো আসছে না...কিছুক্ষণ পর দূর থেকে আশিক শানাই এর শব্দ শুনতে পেলো। শানাই এর শব্দ কানে আসতেই আশিকের বুকটা ধুক করে উঠলো। ঝলঝল চোখে আশিক দেখছে দূর...

মেঘলা আকাশ

আজ আকাশটা মেঘলা, তাই একটু বের হইছি ঘুরতে। মেঘলা দিনে একটা ভয়ংকর সুখ কাজ করে ঘুরার মাঝে। যেমন, কখন বৃস্টি পরা শুরু হয়, কখন দৌড় দিতে হবে । ঘর বাড়ি না ফেলে কচু পাতা নিয়ে মাথায় দিয়ে হাটা। তাই মেঘলা আকাশ মানে চুরি করা ভয়ংকর সুখের মতো। বৃস্টি হবে হবে করেও হচ্ছে না, ব্রিজটার কিনারে বসে আছি। কোনো একটা কান্নার শব্দ কানে ভেজে ওঠলো। চার দিকে দেখলাম। হঠাৎ একটা মেয়ে দেখে চমকে ওঠলাম। মেয়েটা জামাটা চার দিকে ছড়িয়ে মাঝখানে বসে আছে, খুব গাঢ় করে কাজল দেওয়া, চুল গুলা...

হিমুর চোখে জল

এই, এই কে ওখানে, এদিকে আসতে বলছি। যলদি আসো, না আসলে একদম থাবড়ায়ে দাঁত ফেলে দেবো। : স্যার এসেছি, থাবড়া দিলে বাম গালে দেন কারন একটা দাঁত অনেকদিন থেকে ব্যথা করছে। ডেন্টিস্টের কাছে যাবার টাকা নেই। একটা থাবড়া দিয়ে দাঁতটা ফেলে দিন। : এই তোর সাহস কত্ত বড় পুলিশের সঙ্গে বাইচলামি করিস? নাম কি তোর? : স্যার আমি হিমালয় ডাক নাম হিমু । অভিনেত্রী হুমায়রা হিমু না, শুধু হিমু।: শালা তোর সাহস দেখে অবাক হচ্ছি, পুলিশের সাথে কমেডি করিস এই একে গাড়িতে...

হলুদ হীমুর নীল বেদনা

দৃষ্টির বাহিরে রুপা তাকিয়ে-- আর হিমু, রুপার সেই দৃষ্টিকে বোঝার অপার চেষ্টায় মগ্ন! মাঝে মাঝে হিমুর না বলা ভাষায়, রুপা নিজেকে হারাবার চেষ্টায় বিভোর হয়ে উঠে। রুপার নীল শাড়িতে, আজ যেন নীল জোঁনাকি বাসা বেধেঁছে হিমুর হলুদ পাঞ্জাবীটা, আজ যেন খুব বেশি হলদে হয়ে উঠেছে। আজ যেন হিমুর পাগলামীতে রুপা নিজেকে হারাতেই এসেছে হিমুর কাছে! অস্পষ্ট ভাষায় ভালোবাসার বাণীগুলোকে আকড়ে ধরতে এসেছে হিমুর সাথে হঠাৎ করেই বৃষ্টির জলকণাগুলো টুপ টাপ করে ধরনীর বুকে আর্বিভূত...

Tuesday, August 23, 2016

বনলতা সেন

-জীবনানন্দ দাশ- হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে; আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন, আমারে দুদণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন। চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা, মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ‘পর হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে...

A Tragical Love Story

**this is not my own story, just sharing it*** What can I say about a girl I loved since I was ten... that I love the way she laughs at me when I commit mistakes, the way she fusses over silly things and even the way she cries over some sad silly late night show... She was my best friend and I have known her since we were small. She knew all my secrets, which reveals my feelings for her, that I love her not only because she's pretty and smart...

তোমায় আমি ভালোবাসি

একটি ছেলে একটি মেয়েকে প্রচন্ড ভালোবাসতো, কিন্তু মেয়েটা ছেলেটাকে ভালোবাসতো না। তো ছেলেটা একদিন মেয়েটার কাছে গিয়ে বলল, আমি তোমাকে ভালোবাসি।তুমি কেন বুঝতে পারনা?তোমার খারাপ লাগবে বলে আমি তোমার পিছু নিইনা, তোমার খারাপ লাগবে বলে আমার কথাগুলো শোনার অনুরধও করিনা।কিন্তু আজ অনুরোধকরছি আমার কথাগুলো শোনার জন্য। কারন আমি আর থাকতে পারছিনা।ঠিকমত খেতে পারছিনা, যেদিন থেকে তোমায় দেখেছি  ঘুমোতে পারছিনা।ঘুমোবার সময় তোমার কথা ভাবতে ভাবতে চোখে জল...

Monday, August 22, 2016

Most Amazing Proposal Ever

...

কল্পনার ছায়া

ভাললাগা আর ভালথাকার,দিনগুলো কেন যেন দীর্ঘ হয়না ! জীবন এমন একটা জায়গায় দাড় করিয়ে দেয়,ভাললাগাটা  ধরে রাখতে গেলে,হারাতে হয় জীবনের বাস্তবতা ! আর বাস্তবতা মেনে নিলে হারাতে হয় স্বপ্নগুলোকে ! সত্যি বলতে কী জীবন চলার পথের সুখের সময় গুলো কেন জানি খুব সংক্ষীপ্ত হয়। আর অশ্রুসিক্ত নোনা জলে ভেজা দুঃখের রাত গুলো কেন জানি ফুরোতেই চায় না।তবুও বুকের ভিতর বিধে থাকা ক্ষতটা কেন জানিশুকোতেই চায় না! একটা কল্পনার ছায়া আর অবাস্তব কিছু স্বপ্ন প্রতিটা মুহুর্তে কেন জানি...

নীরবচারী নির্বাক স্বপ্নজাল

স্বপ্নের পাতায় হাজারো ইচ্ছে গুলো আজ নীল বেদনায় ডেকে গেছে। এক ফোঁটা শিশির বিন্দুর নেয় গড়ে উঠা অজস্র স্বপ্নের ছায়াগুলো আজ নিকোষ আঁধারের নিস্তব্ধতায় পুরোনে সে বালিশে মুখ গুজে থাকে। প্রকৃতি আমার হয়নি তাতে কী। আমায় তো সে অনেক দিয়েছে নীলা বৃষ্টির প্রতিটা রাত,নিসঙ্গ মুহূর্ত আর বুকের ভিতর বিধে থাকা ক্ষতটার তীব্র যন্তনার অনুভূতী। হয়তবা জীবনের সব শুন্যতা চাইলেও মনে হয় পূরণ করা যায় না। জানি এই পৃথিবীর হাজার মানুষও পূরণ করতে পারবে না আমার রক্তকণিকায় মিশে যাওয়া...

আমার নীল বেদনার

স্বপ্নের পাতায় হাজারো ইচ্ছে গুলো আজ নীল বেদনায় ডেকে গেছে। এক ফোঁটা শিশির  বিন্দুর নেয় গড়ে উঠা অজস্র স্বপ্নের ছায়াগুলো  আজ নিকোষ আঁধারের নিস্তব্ধতায় পুরোনে সে  বালিশে মুখ গুজে থাকে। প্রকৃতি আমার হয়নি  তাতে কী। আমায় তো সে অনেক দিয়েছে নীলা  বৃষ্টির প্রতিটা রাত,নিসঙ্গ মুহূর্ত আর বুকের  ভিতর বিধে থাকা ক্ষতটার তীব্র যন্তনার অনুভূতী। হয়তবা জীবনের সব শুন্যতা চাইলেও মনে হয়  পূরণ করা যায় না। জানি এই পৃথিবীর হাজার  মানুষও...

আমার হৃদস্পন্দনের নীরবতায় তুমি

মায়াবীনি নিঃসঙ্গতার  অশ্রুজলে আজ আমার ভালোবাসা,নিঃসঙ্গতা আমার চারপাশ জুড়ে,একাকীত্ব আমার মনের মাঝে।তোমায় ভালোবাসার পর শব্দ গুলো আজ যেন কোথায় মুখ লুকিয়েছে,আমার হৃদয় থেকে শব্দ মালা গুলো কে দূরন্ত বণ্হি শিখায় জ্বালিয়ে দিয়ে আমায় নিরুচ্চার স্বপ্নভঙ্গের দলে নাম লিখিয়েছে। জানি প্রকৃতির এই বিশাল প্রাচীরটা নিষ্ঠুরতা অশ্রুছায়া পেলেছে আমাদের মধ্যকার।হয়তবা,আত্মসন্তুষ্টি যেখানে সেখানেই স্রষ্টার সন্তুষ্টি,জানি চাইলেই হয়তবা এই জীবনের সব শূন্যতা পূরণ...